ঢাকা ১৭ জুলাই, ২০২৫
শিরোনামঃ
পিরোজপুরে জুলাই শহীদ দিবস এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত তেঁতুলিয়ায় বিএম কলেজে শিক্ষক নিয়োগে জালিয়াতির অভিযোগ: পুনঃতদন্ত করলেন আঞ্চলিক পরিচালক জাতীয় সমাবেশ সফল করতে বাগেরহাটে জামায়াতের মিছিল অনুষ্ঠিত বাগেরহাটে জরবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ও  নারীর প্রতি সহিংসতা বিষয়ে সংলাপ বাগেরহাটে ক্রীড়া সামগ্রী ও বেঞ্চ বিতারন নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে নৌকা প্রতীক সরিয়ে ফেলা হয়েছে আবু সাঈদ হত্যার বিচার তাঁর বাবা দেখে যেতে পারবেন: আইন উপদেষ্টা বেরোবিতে শহীদ পরিবারের প্রতি ব্যতিক্রমী শ্রদ্ধা: মঞ্চের নিচে বসলেন উপদেষ্টারা পোস্টকার্ডের মাধ্যমে ১ লাখ গণঅভ্যুত্থানকেন্দ্রিক স্মৃতিকথা সংগ্রহের উদ্যোগ ১৬ জুলাই: আবু সাঈদের নৃশংস হত্যাকাণ্ডে ক্ষোভের বিস্ফোরণ, গণঅভ্যুত্থানের দিকে ধাবিত হয় আন্দোলন

ভারতের পুরনো ভিডিও ছড়িয়ে সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত: বাংলাফ্যাক্ট

#
news image

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ২০২১ সালে এক নারীকে লাঞ্ছিত করার ভিডিওকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ের ঘটনা বলে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা শনাক্ত করেছে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)-এর ফ্যাক্ট চেক ও মিডিয়া রিসার্চ টিম বাংলাফ্যাক্ট।

বাংলাফ্যাক্ট অনুসন্ধান টিম জানিয়েছে, ‘নারী নির্যাতনের ভিডিওটি বাংলাদেশের নয়, ভারতের।’

তারা আরো জানায়, এক নারীকে মারধরের একটি ভিডিও সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দাবি করা হচ্ছে, এটি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের শাসনামলে বাংলাদেশের ঘটনা।

বাংলাফ্যাক্ট যাচাই করে দেখেছে, ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া এই ভিডিওটি বাংলাদেশের নয়। প্রকৃতপক্ষে, এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনায় ২০২১ সালের ভিডিও।

আলোচিত দাবিটি যাচাইয়ে ভিডিওটির কিছু কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করলে ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এর ওয়েবসাইটে ২০২৪ সালের ৯ জুলাই প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে ব্যবহৃত ছবির সঙ্গে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর দৃশ্যের মিল পাওয়া যায়। 

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর ২৪ পরগনা জেলার কামারহাটি এলাকায় একটি ক্লাবের ভেতরে তৃণমূল কংগ্রেসের এক নেতার সহযোগীরা ওই নারীকে লাঞ্ছিত করে। পরে ঘটনাটির ভিডিও প্রকাশিত হয়। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ সূত্রে গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, ঘটনাটি ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে আড়িয়াদহ তালতলা স্পোর্টিং ক্লাবে ঘটেছিল এবং সেসময় এ ঘটনায় জড়িত দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এ ছাড়া ভারতের নিউজ ১৮, ইটিভি ভারত, ইন্ডিয়া টিভিসহ একাধিক গণমাধ্যমেও একই ঘটনার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে বলে জানায় বাংলাফ্যাক্ট।

পশ্চিমবঙ্গে নারীকে মারধরের পুরনো ভিডিও অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের শাসনামলে বাংলাদেশের বলে ইন্টারনেটে প্রচার করা হচ্ছে, যা বিভ্রান্তিকর বলে প্রমাণ পেয়েছে বাংলাফ্যাক্ট।

বাংলাদেশে চলমান গুজব, ভুয়া খবর, অপতথ্য প্রতিরোধ এবং জনগণের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছে দিতে দায়িত্ব পালন করছে বাংলাফ্যাক্ট।

নিজস্ব প্রতিবেদক :

১৬ জুলাই, ২০২৫,  11:49 AM

news image

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ২০২১ সালে এক নারীকে লাঞ্ছিত করার ভিডিওকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ের ঘটনা বলে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা শনাক্ত করেছে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)-এর ফ্যাক্ট চেক ও মিডিয়া রিসার্চ টিম বাংলাফ্যাক্ট।

বাংলাফ্যাক্ট অনুসন্ধান টিম জানিয়েছে, ‘নারী নির্যাতনের ভিডিওটি বাংলাদেশের নয়, ভারতের।’

তারা আরো জানায়, এক নারীকে মারধরের একটি ভিডিও সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দাবি করা হচ্ছে, এটি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের শাসনামলে বাংলাদেশের ঘটনা।

বাংলাফ্যাক্ট যাচাই করে দেখেছে, ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া এই ভিডিওটি বাংলাদেশের নয়। প্রকৃতপক্ষে, এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনায় ২০২১ সালের ভিডিও।

আলোচিত দাবিটি যাচাইয়ে ভিডিওটির কিছু কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করলে ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এর ওয়েবসাইটে ২০২৪ সালের ৯ জুলাই প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে ব্যবহৃত ছবির সঙ্গে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর দৃশ্যের মিল পাওয়া যায়। 

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর ২৪ পরগনা জেলার কামারহাটি এলাকায় একটি ক্লাবের ভেতরে তৃণমূল কংগ্রেসের এক নেতার সহযোগীরা ওই নারীকে লাঞ্ছিত করে। পরে ঘটনাটির ভিডিও প্রকাশিত হয়। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ সূত্রে গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, ঘটনাটি ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে আড়িয়াদহ তালতলা স্পোর্টিং ক্লাবে ঘটেছিল এবং সেসময় এ ঘটনায় জড়িত দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এ ছাড়া ভারতের নিউজ ১৮, ইটিভি ভারত, ইন্ডিয়া টিভিসহ একাধিক গণমাধ্যমেও একই ঘটনার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে বলে জানায় বাংলাফ্যাক্ট।

পশ্চিমবঙ্গে নারীকে মারধরের পুরনো ভিডিও অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের শাসনামলে বাংলাদেশের বলে ইন্টারনেটে প্রচার করা হচ্ছে, যা বিভ্রান্তিকর বলে প্রমাণ পেয়েছে বাংলাফ্যাক্ট।

বাংলাদেশে চলমান গুজব, ভুয়া খবর, অপতথ্য প্রতিরোধ এবং জনগণের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছে দিতে দায়িত্ব পালন করছে বাংলাফ্যাক্ট।