১৫ বছর অপেক্ষার পর বারহাট্টা বনিক সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন
অনলাইন ডেস্ক
০২ নভেম্বর, ২০২৪, 7:01 PM
১৫ বছর অপেক্ষার পর বারহাট্টা বনিক সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন
১৫ বছর অপেক্ষার পর বারহাট্টা বনিক সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন
রিপন কান্তি গুণ, বিশেষ প্রতিনিধি, নেত্রকোনা;
অবাধ, সুষ্ঠু ও বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে নেত্রকোনার বারহাট্টা গোপালপুর বাজার বনিক সমিতির নির্বাচন নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।
(১ নভেম্বর) শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে সুশৃঙ্খল পরিবেশে ভোট গ্রহন সম্পন্ন হয়। পরে বিকাল ৫:৪৫ মিনিটে ফলাফল ঘোষণা করেন বনিক সমিতির প্রধান নির্বাচন কমিশনার শেখ ফরিদ আহম্মদ।
বনিক সমিতির প্রধান নির্বাচন কমিশনার শেখ ফরিদ আহম্মদ জানান, নির্বাচনে ১০টি পদের বিপরীতে ১৮ জন প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করেছিলেন। এরমধ্যে ৬ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। বাকী ৪ টি পদের জন্য ১২ জন্য প্রার্থী প্রতিযোগিতা করছিলেন। মোট ৬৫৮ জন ভোটারের মধ্যে ৬৪২ জন ভোটার উপস্থিত হয়ে তাদের ভোট প্রদান করেন।
ফলাফলে নির্বাচিতরা হলেন- সভাপতি পদে ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মধ্যে মাছ প্রতীক নিয়ে সহিদ মড়ল ৫৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়ছেন। তার নিটকতম প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল তালুকদার চেয়ার প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪২ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মধ্যে আলতাবুর রহমান হানিফ দেয়াল ঘড়ি প্রতীক নিয়ে ২৬০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়ছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোঃ মহিম উদ্দিন ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২০৪ ভোট। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মধ্যে মোঃ আবদুল মোমেন সূর্য প্রতীক নিয়ে ১৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়ছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোঃ সেলিম টেলিফোন প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৫৪ ভোট। প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মধ্যে মোঃ রিদয় মিয়া সিলিং ফ্যান প্রতীক নিয়ে ৩৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়ছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জসিম উদ্দিন মিয়া মই প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৮০ ভোট।
ভোটা দিতে আসা ভোটারগণ বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর অপেক্ষার পর ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়ে আমরা সকলেই খুব আনন্দ উপভোগ করেছি। এতোদিন কেউ আমাদেরকে কোনকিছু জিজ্ঞেস করেনি। এই নির্বাচনে নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত।
অনলাইন ডেস্ক
০২ নভেম্বর, ২০২৪, 7:01 PM
১৫ বছর অপেক্ষার পর বারহাট্টা বনিক সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন
রিপন কান্তি গুণ, বিশেষ প্রতিনিধি, নেত্রকোনা;
অবাধ, সুষ্ঠু ও বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে নেত্রকোনার বারহাট্টা গোপালপুর বাজার বনিক সমিতির নির্বাচন নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।
(১ নভেম্বর) শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে সুশৃঙ্খল পরিবেশে ভোট গ্রহন সম্পন্ন হয়। পরে বিকাল ৫:৪৫ মিনিটে ফলাফল ঘোষণা করেন বনিক সমিতির প্রধান নির্বাচন কমিশনার শেখ ফরিদ আহম্মদ।
বনিক সমিতির প্রধান নির্বাচন কমিশনার শেখ ফরিদ আহম্মদ জানান, নির্বাচনে ১০টি পদের বিপরীতে ১৮ জন প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করেছিলেন। এরমধ্যে ৬ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। বাকী ৪ টি পদের জন্য ১২ জন্য প্রার্থী প্রতিযোগিতা করছিলেন। মোট ৬৫৮ জন ভোটারের মধ্যে ৬৪২ জন ভোটার উপস্থিত হয়ে তাদের ভোট প্রদান করেন।
ফলাফলে নির্বাচিতরা হলেন- সভাপতি পদে ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মধ্যে মাছ প্রতীক নিয়ে সহিদ মড়ল ৫৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়ছেন। তার নিটকতম প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল তালুকদার চেয়ার প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪২ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মধ্যে আলতাবুর রহমান হানিফ দেয়াল ঘড়ি প্রতীক নিয়ে ২৬০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়ছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোঃ মহিম উদ্দিন ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২০৪ ভোট। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মধ্যে মোঃ আবদুল মোমেন সূর্য প্রতীক নিয়ে ১৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়ছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোঃ সেলিম টেলিফোন প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৫৪ ভোট। প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মধ্যে মোঃ রিদয় মিয়া সিলিং ফ্যান প্রতীক নিয়ে ৩৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়ছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জসিম উদ্দিন মিয়া মই প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৮০ ভোট।
ভোটা দিতে আসা ভোটারগণ বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর অপেক্ষার পর ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়ে আমরা সকলেই খুব আনন্দ উপভোগ করেছি। এতোদিন কেউ আমাদেরকে কোনকিছু জিজ্ঞেস করেনি। এই নির্বাচনে নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত।