ঢাকা ০৪ জুলাই, ২০২৫
শিরোনামঃ
শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে : তৌহিদ হোসেন ৪ জুলাই : সারাদেশে ছাত্র ধর্মঘটের ডাক, উত্তাল সব বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান ৪৯ অনুচ্ছেদ সংশোধন, বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে : আলী রীয়াজ ক্ষমতার পালাবদল নয়, অভ্যুত্থান হয়েছে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য : নাহিদ ইসলাম পিআর পদ্ধতির নির্বাচন বিভেদ-বিভাজন তৈরি করবে : শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি নির্বাচন নিয়ে শঙ্কার কোনো কারণ নেই : আমীর খসরু চট্টগ্রাম চেম্বার প্রশাসকের মেয়াদ আরও ৬০ দিন বাড়ানো হয়েছে ফৌজদারি কার্যবিধি (দ্বিতীয় সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়ার ওপর মতামত আহবান সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের দ্বিতীয় সংশোধনের অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ

রুয়েটে ৩ দফা দাবিতে আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা

#
news image

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করেছে শিক্ষার্থীরা।

প্রকৌশলী অধিকার আন্দোলনের ব্যানারে আজ সকাল সাড়ে ১১টা থেকে শুরু করে ১টা পর্যন্ত নগরীর তালাইমারি মোড়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন করতে থাকেন তারা।  

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যান চলাচল সীমিত হয়ে পড়ে। শিক্ষার্থীরা ইঞ্জিনিয়ারিং নবম গ্রেড সম্মান পদে প্রবেশের জন্য সবার পরীক্ষা বাধ্যতামূলক এবং বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি রাখার দাবিতে আন্দোলন করছে।

বক্তারা বলেন, টেকনিক্যাল দশম গ্রেড সম্মান পদ সবার জন্য উন্মুক্ত রাখতে হবে যাতে ডিপ্লোমা ও বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রীধারী সকলেই সমান পরীক্ষার সুযোগ পান। বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী ছাড়া কেউ ইঞ্জিনিয়ার পদবী ব্যবহার করতে পারবে না। এজন্য আইন পাস করে গেজেট প্রকাশ করতে হবে। 

এ ছাড়া নানা বৈষম্যের চিত্র তুলে ধরে তারা বলেন, বর্তমানে পিডিবিতে এই পদে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার রয়েছে ৬২ দশমিক ৭ শতাংশ আর ডিপ্লোমা থেকে প্রমোশন প্রাপ্ত রয়েছে ৩৭ দশমিক ২ শতাংশ, এরপরও ডিপ্লোমাধারীরা ৫০ শতাংশ পর্যন্ত দাবি করছে। সরকারি প্রকৌশল বিভাগে অনুমোদিত কোটা ছিল ৩৩ শতাংশ কিন্তু বাস্তবে প্রমোশন দেয়া হয়েছে ৫১ দশমিক ৬ শতাংশ যা অনুমোদিত নয়। বিসিএসের মতো সর্বোচ্চ মেধাভিত্তিক নিয়োগেও ২০২৪ সালে গণপূর্ত ক্যাডারে প্রকৌশলীদের সংখ্যা মাত্র ২৫ জন। 

অন্যদিকে ২০২৪ সালে প্রমোশন প্রাপ্ত প্রকৌশলীর সংখ্যা ১৯ জন যা ৩৩ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৪৩ শতাংশ, এতে কোটার সীমা লঙ্ঘন হয়েছে।  আন্দোলনকারীরা বলছেন,  বৈষম্যগুলো দূর করা হলে প্রকৌশল পেশায় মেধাবৃত্তিক নিয়োগ ও পদোন্নতি নিশ্চিত হবে, ইঞ্জিনিয়ার শব্দের অপব্যবহার বন্ধ হবে এবং প্রকৃত পেশাগত মর্যাদা প্রতিষ্ঠা পাবে।

রাজশাহী প্রতিনিধি :

০৪ জুলাই, ২০২৫,  4:08 AM

news image

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করেছে শিক্ষার্থীরা।

প্রকৌশলী অধিকার আন্দোলনের ব্যানারে আজ সকাল সাড়ে ১১টা থেকে শুরু করে ১টা পর্যন্ত নগরীর তালাইমারি মোড়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন করতে থাকেন তারা।  

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যান চলাচল সীমিত হয়ে পড়ে। শিক্ষার্থীরা ইঞ্জিনিয়ারিং নবম গ্রেড সম্মান পদে প্রবেশের জন্য সবার পরীক্ষা বাধ্যতামূলক এবং বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি রাখার দাবিতে আন্দোলন করছে।

বক্তারা বলেন, টেকনিক্যাল দশম গ্রেড সম্মান পদ সবার জন্য উন্মুক্ত রাখতে হবে যাতে ডিপ্লোমা ও বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রীধারী সকলেই সমান পরীক্ষার সুযোগ পান। বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী ছাড়া কেউ ইঞ্জিনিয়ার পদবী ব্যবহার করতে পারবে না। এজন্য আইন পাস করে গেজেট প্রকাশ করতে হবে। 

এ ছাড়া নানা বৈষম্যের চিত্র তুলে ধরে তারা বলেন, বর্তমানে পিডিবিতে এই পদে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার রয়েছে ৬২ দশমিক ৭ শতাংশ আর ডিপ্লোমা থেকে প্রমোশন প্রাপ্ত রয়েছে ৩৭ দশমিক ২ শতাংশ, এরপরও ডিপ্লোমাধারীরা ৫০ শতাংশ পর্যন্ত দাবি করছে। সরকারি প্রকৌশল বিভাগে অনুমোদিত কোটা ছিল ৩৩ শতাংশ কিন্তু বাস্তবে প্রমোশন দেয়া হয়েছে ৫১ দশমিক ৬ শতাংশ যা অনুমোদিত নয়। বিসিএসের মতো সর্বোচ্চ মেধাভিত্তিক নিয়োগেও ২০২৪ সালে গণপূর্ত ক্যাডারে প্রকৌশলীদের সংখ্যা মাত্র ২৫ জন। 

অন্যদিকে ২০২৪ সালে প্রমোশন প্রাপ্ত প্রকৌশলীর সংখ্যা ১৯ জন যা ৩৩ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৪৩ শতাংশ, এতে কোটার সীমা লঙ্ঘন হয়েছে।  আন্দোলনকারীরা বলছেন,  বৈষম্যগুলো দূর করা হলে প্রকৌশল পেশায় মেধাবৃত্তিক নিয়োগ ও পদোন্নতি নিশ্চিত হবে, ইঞ্জিনিয়ার শব্দের অপব্যবহার বন্ধ হবে এবং প্রকৃত পেশাগত মর্যাদা প্রতিষ্ঠা পাবে।