ঢাকা ২০ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
সদরপুরে মমিন হোটেলকে দুই লাখ টাকা জরিমানা বর্তমানে কোন কোন দলের কর্মকাণ্ড ফ্যাসিবাদ আওয়াামী লীগের কর্মকান্ডের সাথে মিলে যাচ্ছে-কেন্দ্রীয় শিবির সভাপতি উন্নত জাতের ছাগল পালন করে সফল খামারি দুলাল খান কুষ্টিয়ায় জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিবাদ কর্মসূচি : মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান দুর্গার পর এবার শ্যামা পূজা, ব্যস্ততা বেড়েছে মৃৎশিল্পী ও আয়োজকদের ধানের শীষের মনোনয়ন দিবে যাকে আমরা মিলেমিশে নির্বাচন করব তার সাথে-নুরুল আফসার প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোটি টাকার অনিয়মের অভিযোগে তোলপাড় গাইবান্ধা জেলা বাগেরহাটে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ ধানের শীষের পক্ষে ভোট চেয়েছেন আনোয়ার হোসেন মৃধা  ধানের শীষের পক্ষে প্রচারণায় নেমেছেন বারেক সরকার

পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত গ্রুপ ও এডমিনকে শনাক্ত করে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ

#
news image

অনলাইন পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত গ্রুপ, এডমিন ও অর্থ লেনদেনকারী প্রতারক চক্রকে শনাক্ত করে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটর ম্যাজিস্ট্রেট আদালত।

এ সংক্রান্ত বিষয় তদন্তকালে উৎঘাটিত তথ্য ও ঘটনার আলোকে নিয়মিত মামলা দায়েরের নির্দেশ প্রদান করেন আদালত।

আজ ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটর ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন স্বপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন।

আদালত আদেশে বলেন, গত শনিবার (১৮ অক্টোবর) একটি গণমাধ্যমে ‘টেলিগ্রামে হাজারো তরুণীর নগ্ন ভিডিও বিক্রি’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। ঐ সংবাদ  কয়েকটি পত্রিকার অনলাইন ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়। এছাড়া সংবাদটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে শেয়ার ও আলোচনা হয়। সংবাদটি জন গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় ও ফৌজদারী কার্যবিধির ১৯০(১) (সি) ধারায় অত্র আদালতের নজরে আসে এবং জনসাধারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় উক্ত সংবাদটি আদেশের জন্য গ্রহণ করা হলো। 
সংবাদ বিশ্লেষণে দেখা যায়, ফেইসবুক ও টেলিগ্রাম অ্যান্সের মাধ্যমে বিভিন্ন ভাইরাল ভিডিও, ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও এবং নগ্ন ও পর্নে ভিডিও টেলিগ্রামের বিভিন্ন গ্রুপ পরিচালনা করে অর্থের বিনিময়ে ও হয়রানী করার জন্য তা শেয়ার করা হয়। 
এর ফলে মানুষের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লংঘন ও ভিডিওর মাধ্যমে জনসাধারণ ও বিশেষ করে নারীদেরকে হয়রানি করা হয় মর্মে সংবাদে প্রকাশিত হয়। 
প্রকাশিত সংবাদে অপরাধ পর্নগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২ ও পেনাল কোড ১৮৬০ এর ৪২০/৪১৯/৪০৬/৫০৬সহ প্রচলিত বিভিন্ন আইনের সরাসরি লংঘন এবং অপরাধ মর্মে প্রতীয়মান হয়।

বিচারক আদেশে উল্লেখ করেন, ফৌজদারী কার্যবিধির ১৯০(১) (সি) ধারায় উক্ত সংবাদ আমলে নিয়ে বিস্তারিত তদন্তের প্রয়োজন থাকায় ডিএমপি ও ডিবি’র সাইবার এন্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনারকে একজন চৌকস ও দক্ষ তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ পূর্বক সংবাদে প্রকাশিত তথ্যের আলোকে অনলাইন পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত গ্রুপ, এডমিন ও অর্থ লেনদেনকারী প্রতারক চক্রকে শনাক্ত পূর্বক যথাযথ আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ প্রদান করা হলো। তদন্তকালে উৎঘাটিত তথ্য ও ঘটনার আলোকে নিয়মিত মামলা দায়েরের নির্দেশ প্রদান করা হলো। এছাড়া তদন্তকারী কর্মকর্তাকে প্রতি ১৫ দিন অন্তর তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ প্রদান করা হলো।

নিজস্ব প্রতিবেদক :

১৯ অক্টোবর, ২০২৫,  7:21 PM

news image

অনলাইন পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত গ্রুপ, এডমিন ও অর্থ লেনদেনকারী প্রতারক চক্রকে শনাক্ত করে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটর ম্যাজিস্ট্রেট আদালত।

এ সংক্রান্ত বিষয় তদন্তকালে উৎঘাটিত তথ্য ও ঘটনার আলোকে নিয়মিত মামলা দায়েরের নির্দেশ প্রদান করেন আদালত।

আজ ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটর ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন স্বপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন।

আদালত আদেশে বলেন, গত শনিবার (১৮ অক্টোবর) একটি গণমাধ্যমে ‘টেলিগ্রামে হাজারো তরুণীর নগ্ন ভিডিও বিক্রি’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। ঐ সংবাদ  কয়েকটি পত্রিকার অনলাইন ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়। এছাড়া সংবাদটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে শেয়ার ও আলোচনা হয়। সংবাদটি জন গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় ও ফৌজদারী কার্যবিধির ১৯০(১) (সি) ধারায় অত্র আদালতের নজরে আসে এবং জনসাধারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় উক্ত সংবাদটি আদেশের জন্য গ্রহণ করা হলো। 
সংবাদ বিশ্লেষণে দেখা যায়, ফেইসবুক ও টেলিগ্রাম অ্যান্সের মাধ্যমে বিভিন্ন ভাইরাল ভিডিও, ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও এবং নগ্ন ও পর্নে ভিডিও টেলিগ্রামের বিভিন্ন গ্রুপ পরিচালনা করে অর্থের বিনিময়ে ও হয়রানী করার জন্য তা শেয়ার করা হয়। 
এর ফলে মানুষের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লংঘন ও ভিডিওর মাধ্যমে জনসাধারণ ও বিশেষ করে নারীদেরকে হয়রানি করা হয় মর্মে সংবাদে প্রকাশিত হয়। 
প্রকাশিত সংবাদে অপরাধ পর্নগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২ ও পেনাল কোড ১৮৬০ এর ৪২০/৪১৯/৪০৬/৫০৬সহ প্রচলিত বিভিন্ন আইনের সরাসরি লংঘন এবং অপরাধ মর্মে প্রতীয়মান হয়।

বিচারক আদেশে উল্লেখ করেন, ফৌজদারী কার্যবিধির ১৯০(১) (সি) ধারায় উক্ত সংবাদ আমলে নিয়ে বিস্তারিত তদন্তের প্রয়োজন থাকায় ডিএমপি ও ডিবি’র সাইবার এন্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনারকে একজন চৌকস ও দক্ষ তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ পূর্বক সংবাদে প্রকাশিত তথ্যের আলোকে অনলাইন পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত গ্রুপ, এডমিন ও অর্থ লেনদেনকারী প্রতারক চক্রকে শনাক্ত পূর্বক যথাযথ আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ প্রদান করা হলো। তদন্তকালে উৎঘাটিত তথ্য ও ঘটনার আলোকে নিয়মিত মামলা দায়েরের নির্দেশ প্রদান করা হলো। এছাড়া তদন্তকারী কর্মকর্তাকে প্রতি ১৫ দিন অন্তর তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ প্রদান করা হলো।